Type Here to Get Search Results !

সব টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন হলে অক্টোবরেই খুলবে ঢাবির আবাসিক হল

0
- নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হল খুলে দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। তবে শুরুতে সব শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে পারবেন না। অনার্স চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদেরকে শুরুতে উঠতে দেয়া হবে।

তার আগে সব শিক্ষার্থীকে করোনা টিকা নিশ্চিত করতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রভোস্ট কমিটির সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, "আমাদের শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ টিকা কার্যক্রমের আওতায় আসেনি। আমরা ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানাবো। তারপর পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে চতুর্থ বর্ষ ও মাস্টার্স পরীক্ষার্থীদের জন্য হল খুলে দেওয়া হবে। তাদের পরীক্ষা নিয়ে তারা চলে যাবে। এরপর মধ্য নভেম্বর থেকে অন্যান্য বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য খোলা হবে বিশ্ববিদ্যালয়।"

অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী আরও বলেন, "তবে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমাদের শিক্ষার্থীরা যদি টিকাগ্রহণ সম্পন্ন করতে পারে, তাহলেই কেবল অক্টোবরে আমাদের হল খোলার প্রত্যাশা বা লক্ষ্য পূরণ হবে।"

উক্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মধ্য সেপ্টেম্বরের মধ্যে টিকা কার্যক্রম শেষ হলে এবং শিক্ষার্থীরা শতভাগ টিকা গ্রহণ করলে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের জন্য হল খুলে দেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে তিনটি শর্ত রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো করোনা পরিস্থিতির উন্নতি, সংক্রমণের হার কমে যাওয়া। পরবর্তীতে মধ্য নভেম্বর থেকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য হল খুলে দেয়া হবে।

সভা শেষে কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল বাছির বলেন, "হল খোলার পূর্ব শর্ত হলো ভ্যাক্সিনেশন। এখন পর্যন্ত কত শতাংশ শিক্ষার্থী ভ্যাকসিন নিয়েছে সে তথ্য আমরা এখনও পাইনি। আমরা প্রথমে সেটির দিকে নজর দিচ্ছি।"

তিনি আরও বলেন, "সকলের ভ্যাকসিনেশন সম্পন্ন হলে এবং করোনা পরিস্থিতির অবনতি না হলে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে অনার্স চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের হলে তোলা হবে। মধ্য নভেম্বরের মধ্যে তারা তাদের ক্লাস পরীক্ষা শেষ করে চলে যাবে। আর এ সময়ে প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বর্ষের কার্যক্রম অনলাইনে চলবে। চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা চলে গেলে সেখানে এদের তোলা হবে।"

উক্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মধ্য সেপ্টেম্বরের মধ্যে টিকা কার্যক্রম শেষ হলে এবং শিক্ষার্থীরা শতভাগ টিকা গ্রহণ করলে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের জন্য হল খুলে দেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে তিনটি শর্ত রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো করোনা পরিস্থিতির উন্নতি, সংক্রমণের হার কমে যাওয়া। পরবর্তীতে মধ্য নভেম্বর থেকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য হল খুলে দেয়া হবে।

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad