Type Here to Get Search Results !

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিখন চালুকরণের সম্ভাব্যতা

0

১৯৩০ সালের দিকে আমেরিকাতে “শিক্ষক-কেন্দ্রীক শিখন” এবং “শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখন” এই দুটো ভিন্ন টার্ম নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।

[1] শিক্ষক-কেন্দ্রীক শিক্ষায় মূলত শিক্ষার্থীরা যা পড়ে এবং যেভাবে পড়ানো হয় তার নিয়ন্ত্রণ ন্যস্ত থাকে মূলত শিক্ষকের ওপর।এর বিপরীতে, শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিক্ষায় শিখনে প্রতিনিধিত্ব, বিভিন্ন বক্তৃতায় অংশগ্রহণ, নিজেদের মতো প্রজেক্ট বানানো , তাদের আগ্রহ অনুযায়ী কারিকুলাম সাজানো ইত্যাদি নানা বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিক্ষা ব্যবস্থার ধারণার উদ্ভবের পর থেকেই এটিকে নিয়ে নানা বিতর্ক শুরু হয়।২০১৮ সালে International Journal of STEM Education এর প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায় শিক্ষক-কেন্দ্রীক শিখনব্যবস্থা থেকে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখনব্যবস্থার এই ট্রানজিশনের ফলে কিছু শিক্ষক এই শিক্ষাব্যবস্থাতেই তাদের শিক্ষকতার আসল মাহাত্ম্য খুঁজে পান, এবং কিছু শিক্ষক এই ব্যবস্থাতে নিজেদের কাজ করতে নানা সমস্যার মুখোমুখী হন।তবে একটা ক্ষুদ্র অংশ এই ট্রানজিশনটি মেনে নেয়ার পরিবর্তে চাকরী ছেড়ে দেবার সিদ্ধান্তও নেন।[2] 


শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখনের ধারণাটি যদিও এখনও নানা বিবর্তনের মাঝে রয়েছে, তবে শিক্ষা গবেষকরা কিছু মৌলিক ব্যাপারে নির্ধারণে সম্মত হয়েছেন, সেগুলো হলোঃ

১। শেখানো এবং শেখার ব্যাপারটি হবে ব্যক্তিকেন্দ্রীক, অর্থাৎ, প্রতিটি শিক্ষার্থীর পৃথক পৃথক শেখার চাহিদা, আগ্রহ, অনুপ্রেরণা এবং সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট মাথায় রেখে শেখানো এবং শেখার প্রক্রিয়াটি সাজাতে হবে।

২।শিক্ষার্থীরা তখনই পরবর্তী পর্যায়ে অগ্রসর হবে যখন সে প্রত্যাশিত জ্ঞান এবং দক্ষতার প্রদর্শন করতে পারবে ।

৩।শিক্ষার্থীদের যেকোনো জায়গায় যেকোনো কিছু শেখার সক্ষমতা থাকতে হবে, অর্থাৎ, প্রথাগত স্কুল-সেটিং এর বাহিরে (যেমন, খোলা পরিবেশে অথবা অনলাইন ক্লাসে) গিয়ে ক্লাস করার অভ্যাস থাকতে হবে, পাশাপাশি কনভেনশনাল স্কুল টাইমের পাশাপাশি রাতে অথবা সপ্তাহের শেষেও ক্লাস করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

৪। শিক্ষার্থীরা কি শিখবে সে ব্যাপারে স্বাধীনতা এবং শেখার অভিজ্ঞতা গঠনের ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব অবদান থাকতে হবে।[1]


বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখন চালু করা সম্ভব কিনা প্রশ্নটির উত্তর আমি এই মৌলিক নীতিগুলো বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সক্ষমতা, বহির্বিশ্বে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখনের ট্রানজিশন কিভাবে হচ্ছে বা হয়েছে, এই দুটি ব্যাপার বিচারে খুঁজে বের করার চেষ্টা করব।

উন্নয়নশীল দেশগুলোর দিকে যদি আমরা তাকাই, কেনিয়ায় “Education of Emergencies” এর একটি প্রোগ্রাম বাস্তবায়িত হয় যার মূলতত্ত্ব ছিল, “দ্বন্দ্ব এবং সংকটের দ্বারা বাধাগ্রস্থ শিশু এবং যুবক-যুবতীদের শিক্ষাগত চাহিদা।’’ এই প্রোগ্রামের কারিকুলামে এসসিএল(Student Centered Learning) এর নানা উপাদান যোগ করা হলেও শুরুর দিকে এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নে বাঁধাগ্রস্ত হয় যার কারণ হিসেবে কেনিয়ার প্রফেসররা “work overload” এবং কেনিয়ান ফ্যাকাল্টি “reading culture” এর অভাবকে দায়ী করে। পাশাপাশি প্রশিক্ষকের ভূমিকার এই বদলের ফলে তাদের প্রতি সম্মান কমে যাওয়ার সন্দেহও এই প্রোগ্রামকে বাঁধাগ্রস্ত করে। তবে সমস্যাটির সমাধান হয় এবং প্রোগ্রামটি সামনে অগ্রসর হতে থাকে।[3]


থমাস এবং সালেমা ব্যাখ্যা করেছেন যে সাব-সাহারান আফ্রিকায় শিক্ষার্থী এবং এইচ ই আই(হায়ার এজুকেশন ইনস্টিটিউটস) এর সংখ্যার সাম্প্রতিক বৃদ্ধির কারণে শ্রেণিকক্ষ এবং প্রফসরের অপর্যাপ্ততা দেখা দিয়েছে। থমাস এবং সালেমার কাজের মূল ফোকাস ছিল তানজানিয়ায় পাঠদানের জন্যে উপযুক্ত কর্মচারীর অভাব। সেখানে পাঠদানের জন্যে যে পরিমাণ ডক্টোরেট ডিগ্রিধারী প্রয়োজন ছিল তা না থাকায়, এইচ ই আই ব্যাচেলর এবং মাস্টার্স ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ দেয়া শুরু করে। শিক্ষকতা এবং পাঠদানের যথাযথ অভিজ্ঞতা না থাকায় নানা সমস্যার উদ্ভব হয় এবং এই সমস্যা সমাধানকল্পে মোয়েংগে ক্যাথোলিক ইউনিভার্সিটিতে একটি প্রজেক্ট চালু করা হয় “জুনিয়র ফ্যাকাল্টির গবেষণা ক্ষমতা তৈরীর” উদ্দেশ্যে। প্রজেক্টটি মূলত গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাদানে মনোনিবেশ করে, অর্থাৎ, গবেষণা পদ্ধতি এবং শিক্ষাব্যবস্থাপনা সরঞ্জাম নিয়ে স্টাডি করা হয়। এর ফলে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর এবং শিক্ষাদানের অনেকগুলো উপায়ের ব্যাপারে অবগত হয় এবং প্রকল্পটি ইতিবাচক ফল লাভ করে।[3]


মোজাম্বিকের এডওয়ার্ডো মন্ডলেন ইউনিভার্সিটির “ICT in Environmental Education” কোর্সে এলএমএস ব্যবহার করে এসসিএল বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। কোর্সটিকে সাজাতে এবং শিক্ষার্থীদের কার্যক্রম মনিটরিং করতে এলএমএস ব্যবহার করে কোর্সটি গঠন করা হয়। কোর্সটির শিখনফল হিসেবে Web 2.0 tools ব্যবহারের দক্ষতা উন্নয়নের প্রতি জোর দেওয়া হয়। এখানে এসসিএল স্ট্র্যাটেজি ব্যবহার করা হয় যাতে করে শিক্ষার্থীরা টুলগুলোর উদ্ভাবন এবং ব্যবহার সম্পর্কে নিজেরাই অবগত হতে পারে। যদিও বেশিরভাগ শিক্ষার্থী এই এসসিএল স্ট্র্যাটেজিকে পছন্দ করেছে , তথাপি কিছু শিক্ষার্থী সক্রিয়তাভাবে শিখতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে। বলে রাখা ভালো যে, এই প্রজেক্টের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরই প্রযুক্তি কিংবা আইসিটি বিষয়ক পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না।[3]


অর্থাৎ, আমরা দেখতে পাই যে উপরিউক্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সামগ্রিক অর্থে এসসিএলের বাস্তবায়ন না হলেও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রকল্প দ্বারা এক্সপেরিমেন্টিং পর্যায়ে সফলতা পাওয়া যাচ্ছে। যদিও এটি বাংলাদেশে সামগ্রিকভাবে এসসিএলের বাস্তবায়ন সম্ভব এটি প্রমাণ করে না, তবে এটি অবশ্যই একটি আশার বার্তা।


বর্তমানে বাংলাদেশ শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখন ব্যবস্থা বাস্তবায়নে যেসব সমস্যার মুখোমুখী হয় সেগুলো নিম্নরূপ[4] – 

১। সম্পদের অপ্রতুলতা

২। শিক্ষায় স্বল্প বরাদ্দ। আইসিটি এবং নানা প্রযুক্তিসহ বাংলাদেশ শিক্ষার জন্যে ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বাজেটের যথাক্রমে ১২.৬ শতাংশ এবং ১৪.৬ শতাংশ বরাদ্দ দিয়েছে ।[5] এই বরাদ্দ আন্তর্জাতিক মাপকাঠির নিচে, শিক্ষা খাতে বণ্টনের ক্ষেত্রে মোট বাজেটের ২০ শতাংশ হওয়া উচিত এবং শিক্ষায় ব্যয় হওয়া উচিত মোট জিডিপির শতাংশ, উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ পিছিয়ে।[6]

৩। শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত অনেক বেশি। ( প্রাইমারিতে ১:৩৯, তবে উচ্চতর শিক্ষার ক্ষেত্রে তথ্য পাওয়া যায়নি)[4]

৪। ২০১৫ সালে ৮০% স্কুলে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা ছিল এবং ইন্টারনেট এক্সেস ছিল ৩৮% স্কুলে।[5]

৫। অদক্ষ এবং স্বল্প প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকের আধিক্য।

৬। শিক্ষা বরাদ্দের বেশিরভাগটাই খরচ করা হয় শিক্ষক এবং স্টাফদের বেতনের পেছনে, কিন্তু মানোন্নয়নের ওপর নজর দেয়া হয়না।[6][7]

৭। দেখা যায় যে, বাংলাদেশ Bloom Taxonomy এবং Constructivism এর আদলে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি প্রণয়ন করছে[8], যদিও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে তার বাস্তবায়ন দেখা যায় না। মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের প্রায় ৬০% এই পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়নের প্রশিক্ষণ নিলেও পুরোপুরি দক্ষ হতে পারেনি , বেশিরভাগই এই পদ্ধতির মূল উদ্দেশ্য, কোর আইডিয়া , ফরমেটিভ এসেসমেন্ট এবং সামেটিভ ইভ্যালুয়েশন টেকনিকের ধারণা পুরোপুরি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে।[9]

বাংলাদেশে শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক শিখন ব্যবস্থা চালুকরণের ক্ষেত্রে তিনটি ক্রিটিকাল পয়েন্টের দিকে অবশ্যই প্রথমে নজর দিতে হবে যার একটি হচ্ছে পাঠদান এবং শেখার সুযোগ সুবিধা সম্পর্কিত যেখানে পর্যাপ্ত অবকাঠামো, বিদ্যুৎ সরবরাহ, প্রযুক্তির ব্যবহার, আইসিটি শিক্ষার উন্নয়ন, শিক্ষাক্ষেত্রে গুণগত ব্যয় নিশ্চিতকরণ, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীর অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন এবং পুরস্কার, বৃত্তি এবং পারিশ্রমিক বাড়াতে হবে। অপর পয়েন্টটি শিক্ষাদান সম্পর্কিত যেখানে প্রশিক্ষণ কাঠামোর পরিবর্তন এবং মানোন্নয়ন, শিক্ষক পেশার প্রতি আন্তরিকতা বৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক চর্চা অন্তর্গত, এবং শেষ তথা তৃতীয় ভাগটি প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পর্কিত যেখানে রাজনৈতিক সমস্যার প্রভাব থেকে শিক্ষা খাতকে রক্ষা করা, সঠিক নীতিনির্ধারণী এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে যত্নশীল হতে হবে।[4]


পুরো বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ শিক্ষক্ক-কেন্দ্রীক শিখন থেকে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিক্ষা ব্যবস্থায় ট্রানজিশনের চেষ্টা চালিয়ে বহুদিন ধরে, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এ মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখন-শেখানো পদ্ধতি/কৌশলের উপর, গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে কার্যক্রমভিত্তিক (Activity Based) পাঠ্যবই, পাঠ্যবইয়ের কলেবর যৌক্তিক পর্যায়ে সীমিত রাখা, পিরিয়ড-এর ব্যাপ্তি বৃদ্ধি, ধারাবাহিক মূল্যায়ন পদ্ধতির প্রচলন, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ, সকল শিক্ষা ধারায় অভিন্ন শিক্ষাক্রমসহ নানা ব্যাপারে।[10] তবে দুঃখজনকভাবে খাতায় কলমে এসব ব্যাপার বারবার আসলেও, সেগুলোতে নতুনত্বের যেমন ঘাটতি দেখা যায়, তেমনি ধার করা কথা বার্তার আধিক্যই বেশি থাকে, পাশাপাশি থাকে বাস্তবায়নের অভাব। 


প্রাথমিক শিক্ষণ গবেষণা (Basic Learning Research) এবং তার প্রয়োগ, অনুশীলন এই দুটো এলাকার মাঝে সংযোগ ঘটাতে অনেক আগে থেকেই শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা কাজ করে আসছেন, জন ডিউই যাকে বলেছেন “Linking Science”, টাইলার বলেছেন “Middleman Position” , এবং লিঞ্চের প্রস্তাবনা ছিল “engineering analogy”. প্রতিটি কেসে, প্রতিটি লেখক লভ্য শিক্ষণ তত্ত্বের তথ্যসমূহ এবং তাদের অবদানসমূহ এবং সেগুলো প্রয়োগের ক্ষেত্রে যেসব সমস্যার মুখোমুখী হতে হয়েছে সেগুলো নিয়ে গবেষণা করার বিষয়টিতে মনোযোগ দেবার কথা বলেছেন যাতে সমস্যাসমূহের সমাধান পেতে পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়।[11] বাংলাদেশে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক শিখন ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্যে এরকম গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি যাতে করে এই ট্রানজিশনে উদ্ভব হওয়া সমস্যাগুলির পাশাপাশি দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এবং প্রশাসনকাঠামোতে বিদ্যমান সমস্যা সমাধান করে ক্রমেই বর্তমানে চলমান শিক্ষক – কেন্দ্রীক শিখন থেকে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রীক শিখন ব্যবস্থায় উত্তরণের মধ্যাবস্থাকে একটি সঠিক এবং মানসম্পন্ন রূপ দেওয়া যায় এবং সময়ের সাথে সাথে একটি পরিপূর্ণ শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক শিখন ব্যবস্থা চালু করা যেতে পারে। কিন্তু যদি এই ব্যাপারে মনোযোগ দেয়া না হয়, সঠিক কর্মপ্রণালী প্রণয়ন করে আগানো না হয় এবং চলমান অবহেলা এবং দূর্নীতি চলতে থাকে, তবে শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক শিখন ব্যবস্থা চালু করা বর্তমানে তো চালু করা সম্ভব হবেই না, বরং ভবিষ্যতেও এটি একটি অপূর্ণ স্বপ্ন হয়ে রয়ে যাবে। 

©লিখা: আরাফাত  জুয়েল


💢References

1. Student-Centered Learning – Edglossary

2. What is Student-Centered Learning & Why is It Important – XQ Super School

3. Sahonero-Alvarez, Guillermo, Calderon, Humberto, Implementing Issues of Student-Centered Learning based Engineering Education in Developing Countries Universities

4. Muhammad Jakir Al Faruki, Md. Armanul Haque, Md. Mahbubul Islam, Student-Centered Learning & Current Practice in Bangladeshi College Education, Page 97

5. Rahman, M. et al. (2016).Budget for Education in Bangladesh: An Analysis of Trends, Gaps and Priorities, Dhaka: CPD

6. Habib, Wasim bin, (20172, June 2), Problem in Education: Quality not priority, The Daily Star, P-4 

7. Alamgir, Mohiuddin & Haque, Moinul, (2018, June 06). Local education fails to meet RMG sector needs, The New Age, PP-1.

8. MOE, 2012

9. MOE, 2015

10. দৈনিক ইত্তেফাক, মোঃ শাহজাহান, জাতীয় শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক শিখন-শেখানো পদ্ধতি প্রয়োগের সম্ভাবনা

11. Foundations of Learning and Instructional Design Technology, Richard E. West, Chapter 11: Behaviorism, Cognitivism, Constructivism

Tags

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad